সোমবার, ৮ জুলাই, ২০১৯

ফকিরকান্দি হইতে (এবং লিংক রোড ফকিরকান্দি মসজিদ হয়ে ) মধ্যপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তার পাকা করণ

আসসালামু-আলাইকুম,
প্রিয় ফকিরকান্দিবাসী ও মধ্যপাড়াবাসী,
আপনাদের দীর্ঘদিনের আসা আকাঙ্খা ছিল.......
ফকিরকান্দি হইতে (এবং লিংক রোড ফকিরকান্দি মসজিদ হয়ে ) মধ্যপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তার পাকা করণের কাজ টেন্ডার প্রক্রিয়া শেষ , যা আগামী ১-২ মাসের মধ্যে রাস্তার কাজটি শুরু হবে ইন্শাআল্লাহ।
এছাড়াও অনেক রাস্তার কাজ প্রক্রিয়াধীন আছে পরে আবার জানানো হবে।
পরিশেষে প্রিয় এলাকাবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি।
ধন্যবাদান্তে,
মো: মিরোজ হোসেন
চেয়ারম্যান
মাশুমদিয়া ইউনিয়ন পরিষদ
আমিনপুর , বেড়া, পাবনা।
বি:দ্র: নিম্নে টেন্ডার প্রক্রিয়ার ডকুমেন্ট দেওয়া হলো যা জুলাই-২০১৯ মাসে বেড়া উপজেলায় একটি রাস্তার টেন্ডার হয়েছে সেটি মাশুমদিয়া ইউনিয়নে।

সুজানগরে পোনা মাছ অবমুক্ত

সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধিঃ “স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছের দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ” স্লোগানে ২০১৮-১৯ আর্থিক সালের জলাশয় সংস্কারের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও প্রদর্শনীর উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে।পাবনার সুজানগরে রোববার নাজিরগঞ্জ ইউনিয়নে ওয়াবদা বাধের জলাশয়ে প্রধান অতিথি থেকে প্রায় ৬ হাজার পিচ পোনা মাছ অবমুক্ত করেন পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন সুজানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুজ্জামান শাহীন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজিৎ দেবনাথ। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন, উপজেলা মৎস্য অফিসার আব্দুল হালিম, উপজেলা প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম সামছুল আলম, হাবিবুর রহমান, আমিন উদ্দিন, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আব্দুস সাত্তার, উপজেলা আ.লীগের কোষাধ্যক্ষ সম্পাদক শ্রী সুবোধ কুমার নটো, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক রাজা হাসান, আইন বিষয়ক সম্পাদক রায়হান উদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা মন্ডল, পৌর আ.লীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুজ্জামান মানিক, মৎস্য ব্যবসায়ী সরদার রুহুল আমিন, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সোহাগ হোসেন, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেদওয়ান নয়ন, ছাত্রলীগ নেতা সুমন প্রমুখ।

এইচ এস সি


Add caption

পাবনা জেলার খবর পেতে চোখ রাখুন: দেশ মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে-আহমেদ ফিরোজ কবির এমপি

পাবনা জেলার খবর পেতে চোখ রাখুন: দেশ মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে-আহমেদ ফিরোজ কবির এমপি: সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নত রাষ্ট্র করতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ...

রবিবার, ৭ জুলাই, ২০১৯

দেশ মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে-আহমেদ ফিরোজ কবির এমপি

সুজানগর (পাবনা) প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উন্নত রাষ্ট্র করতে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছেন, এরই ধারাবাহিকতায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, রাস্তা-ঘাট উন্নত থেকে আরো উন্নয়ন, সফলতা থেকে আরো সফল হওয়ার লক্ষে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রেখে যাওয়া স্বপ্নের সোনার বাংলার নৌকার হাল ধরে ছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, তাই দেশ মাথা উচু করে দাঁড়িয়েছে। তিনি আরো বলেন এ দেশের বিগত দিনের সব সরকার থেকে আওয়ামীলীগ দলীয় সরকার অর্থনৈতিক, প্রসাশস, বানিজ্য, প্রবাসী আয় সহ বিভিন্ন দিক থেকে এগিয়ে। এ দেশ আমাদের, তাই আমাদের কেই এক সাথে হাতে হাত রেখে কাজ করতে হবে। পাবনার সুজানগরে উপজেলার ৫ ইউনিয়নে শনিবার দিনব্যাপী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন এবং হাটখালি ও নাজিরগঞ্জ সড়ক সহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন পরর্বতী আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির এ কথা বলেন। সুজানগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুজ্জামান শাহীন বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন এ দেশে বিগত দিনের বাজেটের রেকর্ড ছাড়িয়ে দিয়েছেন আমাদের স্বর্ণ যুগের নেত্রী  মাবতার মা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। এত উন্নয়ন এর আগে কখনো হয়নি, কাঁচা রাস্তাগুলো হয়েছে পাকা, আগামীতে উন্নত দেশ থেকে হবে মধ্যমায়ের দেশ, গ্রাম হবে শহর। তাই আ.লীগ সরকার এই সোনার বাংলায় বারবার দরকার। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজিৎ দেবনাথ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন দেশ উন্নত হলে এ উপজেলা উন্নয়ন হবে, আর উপজেলার উন্নয়ন মানেই আপনাদের উন্নয়ন। এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে প্রশাসন সাধারণ মানুষের পাশে আছে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন, উপজেলা প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম সামছুল আলম, হাবিবুর রহমান, আমিন উদ্দিন, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি আব্দুস সাত্তার, উপজেলা আ.লীগের কোষাধ্যক্ষ সম্পাদক শ্রী সুবোধ কুমার নটো, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক রাজা হাসান, আইন বিষয়ক সম্পাদক রায়হান উদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা মন্ডল, পৌর আ.লীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদুজ্জামান মানিক, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সোহাগ হোসেন, কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেদওয়ান নয়ন, ছাত্রলীগ নেতা সুমন প্রমুখ।

একাদশে ভর্তি বঞ্চিতদের ম্যানুয়াল আবেদন ১০ থেকে ১৬ জুলাই

একাদশ শ্রেণিতে যেসব শিক্ষার্থী বিভিন্ন কারণে ভর্তি হতে পারেনি বা ভর্তির আবেদন করতে পারেনি তাদের ফের আবেদনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। আগামী ১০ জুলাই থেকে ১৬ জুলাই পর্যন্ত একদশে ভর্তি হতে বঞ্চিতদের কলেজে ম্যনুয়াল প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হবে। কলেজে আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে আগামী ২৭ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের ভর্তি করা হবে। ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সূত্র দৈনিক শিক্ষাকে এ তথ্য জানিয়েছেন। 
জানা গেছে, আগামী ১০ থেকে ১৬ জুলাই ভর্তি বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা নূন্যতম জিপিএ থাকা সাপেক্ষে কলেজে ম্যানুয়াল ভর্তির আবেদন জমা দিবে। আবেদনগুলো বিবেচনা করে আগামী ১৮ জুলাই শূন্য আসনের ভিত্তিতে কলেজ ভর্তিযোগ্যদের মেধাভিত্তিক তলিকা প্রকাশ করবে। আগামী ২০ জুলাই থেকে ২৭ জুলাই কলেজগুলো শূন্য আসনে ভর্তি গ্রহণ করবে। আর ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে কলেজগুলোকে বোর্ডে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী তালিকা বোর্ডে জমা দিতে হবে। 
সূত্র আরও জানায়, ম্যানুয়াল ভর্তির ফি ৪৪৫ টাকা। এর মধ্যে আবেদন ফি ১৫০ টাকা, রেজিস্ট্রেশনসহ অন্যান্য ফি ১৯৫টাকা এবং ডাটা এন্ট্রি ফি ১০০ টাকা। ভর্তির সাথেসাথেব শিক্ষার্থীরা ক্লাসে অংশগ্রহণ করবে। কলেজগুলোর শূন্য আসনের তালিকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে তুলে ধরা হয়েছে।  

ঢাবির ভর্তির আবেদন শুরু ৫ আগস্ট, পরীক্ষা ১৩ সেপ্টেম্বর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ সেশনের অধীনে অনার্সে ভর্তি পরীক্ষার অনলাইন আবেদন আগামী ৫ আগস্ট থেকে শুরু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে অনুষ্ঠিত ডিনস কমিটির বৈঠকে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ঢাবি ভিসি অধ্যাপক ড. মো: আখতারুজ্জামানসহ অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্যসহ অন্যান্য অনুষদের ডিনরা এতে উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সাথে সমন্বয় করে দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও যেন যথাসম্ভব স্বল্প সময়ের মধ্যে তাদের পরীক্ষার ডেডলাইন তৈরি করতে পারে সেটি মাথায় রেখেই এ পরীক্ষামূলক (টেনটেটিভ) সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে বড় ধরনের কোনো সমস্যা না হলে এ শিডিউলেই আবেদন ও ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছেন।
ডিনস কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এবারের অনলাইন ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ৫ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে চলবে ২৭ আগস্ট পর্যন্ত। আর পরীক্ষা শুরু হবে ১৩ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার)। সাম্প্রতিক বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের ভর্তি পরীক্ষাও গ-ইউনিটের (বাণিজ্য) মাধ্যমেই শুরু হবে। চ-ইউনিটের (চারুকলা) সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ভর্তি পরীক্ষা ১৪ সেপ্টেম্বর (শনিবার), ক-ইউনিটের (বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা ২০ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার), খ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২১ সেপ্টেম্বর (শনিবার), ঘ-ইউনিটের (কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান) ভর্তি পরীক্ষা ২৭ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) এবং চ-ইউনিটের (অঙ্কন) পরীক্ষা ২৮ সেপ্টেম্বর (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। 
এর আগে গত বছরের প্রশ্নপত্র ফাঁসের পর থেকে ভর্তি পরীক্ষায় পরিবর্তন আনার যে গুঞ্জন শোনা গেছে আনুষ্ঠানিকভাবে শিগগির সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে ডিনস কমিটির বৈঠক সূত্র জানিয়েছে। তবে আপাতত ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার ধরন কীরূপ হবে সে বিষয়ে সামনের সপ্তাহের মধ্যেই আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম বলেন, সভায় পরীক্ষার আবেদন প্রক্রিয়ার সময়সীমা এবং পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। 
অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য বলেন, যেহেতু অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দিকে তাকিয়ে থাকে যে আমরা কিভাবে পরীক্ষার শিডিউল দেবো, সে অনুযায়ী তারা তাদের শিডিউল ঠিক করবেন; যাতে শিক্ষার্থীরা তাদের ভর্তি পরীক্ষাটা দিতে পারেন। এ জন্য পরীক্ষামূলক সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার পদ্ধতির বিষয়ে জানতে চাইলে ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো: হাসানুজ্জামান বলেন, আপাতত ৬০ নম্বরের বহুনির্বাচনি (এমসিকিউ) এবং ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৪০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার ধরন কীরূপ হবে সে বিষয় নির্ধারণ করতে সাব-কমিটিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। সামনের সপ্তাহের মধ্যেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেয়া হবে।

এখনও কলেজে ভর্তির বাইরে দেড় লাখের বেশি শিক্ষার্থী

একাদশ শ্রেণিতে তৃতীয় ধাপের ভর্তি শেষ। কিন্তু এখনও সারাদেশে ভর্তির বাইরে আছে দেড় লাখেরও বেশি ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। এ পর্যন্ত ভর্তি হয়েছে ১২ লাখ ৫৬ হাজার ৩২৬ জন অথচ এবার কলেজ ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল ১৪ লাখ ১৬ হাজার শিক্ষার্থী। এছাড়া মাধ্যমিক পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় আড়াই লাখ শিক্ষার্থী কলেজে ভর্তির জন্য আবেদনই করেনি। যাদের একটি বড় অংশই শিক্ষা থেকে ঝরে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। রোববার (৭ জুলাই) জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন বিভাষ বাড়ৈ।
তবে আবেদনকারী সকল শিক্ষার্থীই ভর্তির সুযোগ পাবে বলে আশ্বস্ত করেছে শিক্ষা বোর্ড। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ভর্তি কার্যক্রম উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। এক্ষেত্রে ভর্তিচ্ছুরা কলেজে গিয়ে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে সরাসরি ভর্তি হতে পারবে। এই প্রক্রিয়ায় ভর্তিতে কোনো বাণিজ্য হবে না বলেও শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আশ্বস্ত করেছেন বোর্ড চেয়ারম্যানরা।
আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব কমিটির প্রধান ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক বলেছেন, আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের অধিকাংশের ভর্তিই শেষ হয়েছে। সাড়ে ১২ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থীর ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ। যারা এখনও ভর্তির জন্য মনোনীত হয়নি বা ভর্তি হতে পারেনি তাদের চিন্তার কিছু নেই। কারণ সারাদেশের কলেজগুলোতে প্রচুর আসন খালি আছে।
এক প্রশ্নের জবাবে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সভাপতি বলেন, রোববার (আজ) কলেজ নিশ্চায়ন না করা শিক্ষার্থীদের বিষয়ে একটি বোর্ড মিটিং আছে। আমরা অবশ্যই তাদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ দেব। তবে তারা কি উপায়ে ভর্তি হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে ওই মিটিংয়ে। তবে শিক্ষার্থীরা কেন যথাসময়ে কলেজে ভর্তি হতে পারেনি এর কারণ অনুসন্ধান করা হচ্ছে। আমরা খোঁজ নিচ্ছি যাতে করে পরের বছর এমনটা আর না হয়। দেরিতে ভর্তি হয়ে শিক্ষা কার্যক্রমে এরা যেন পিছিয়ে না পড়ে সে বিষয়েও কলেজ অধ্যক্ষদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
এ বছর ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীন কলেজগুলোতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছে তিন লাখ ১৬ হাজার ৮৬৩ শিক্ষার্থী। দেশের অন্যান্য শিক্ষা বোর্ডের তুলনায় এই বোর্ডে শিক্ষার্থী ভর্তির হার সবচেয়ে বেশি। এ বোর্ডে এখনও আসন খালি রয়েছে প্রায় দুই লাখ। তাই শেষ পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীই ভর্তি প্রক্রিয়ার বাইরে থাকবে না বলে আশা করছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান।
 
জানা গেছে, গত ১ জুলাই থেকে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হয়েছে। অথচ ভর্তির বাইরে রয়ে গেছে চার লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী। যাদের মধ্যে ভর্তির জন্য আবেদন করা শিক্ষার্থীই আছে এক লাখ ৬০ হাজার। এবার মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় ১৭ লাখ ৪৯ হাজার ১৬৫ শিক্ষার্থী পাস করে।
তাদের মধ্যে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করেছে ১২ লাখ ৫৬ হাজার ৩২৬ শিক্ষার্থী। অথচ এবার কলেজ ভর্তির জন্য আবেদন করেছিল ১৪ লাখ ১৬ হাজার শিক্ষার্থী।
শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা বলছেন, ভর্তি না হওয়া শিক্ষার্থীদের অনেকে ভর্তির জন্য আবেদন করে কলেজ পেয়েও ভর্তি হয়নি। অন্যদিকে অনেকে আবার ভর্তির জন্য আবেদনই করেনি। কিন্তু এখন এদের ভর্তির প্রক্রিয়া কি হবে? তারা কি ভর্তি হতে পারবে? এমন প্রশ্নে সকলকে নিশ্চিন্ত হতে বলেছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সভাপতি অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক।
তিনি বলেন, আবেদনকারী সকল শিক্ষার্থীই ভর্তির সুযোগ পাবে। কারণ অসংখ্য আসন খালি আছে। আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ভর্তি কার্যক্রম উন্মুক্ত করার কথা আমরা চিন্তা করছি। এক্ষেত্রে ভর্তিচ্ছুরা কলেজে গিয়ে আসন খালি থাকা সাপেক্ষে সরাসরি ভর্তি হতে পারবে। যেখানে আসন খালি আছে সেখানে সরাসরি শিক্ষার্থীরা গিয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করবে এবং কলেজ কর্তৃপক্ষ আবেদনকারীদের মধ্য থেকে সর্বোচ্চ মেধার বিবেচনায় ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে।
প্রথম তিন ধাপে অনলাইনে আবেদনের পর এখন কলেজ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে ভর্তিতে অনিয়মের আশঙ্কার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে চেয়ারম্যান বলেন, প্রক্রিয়ায় ভর্তিতে কোনো অনিয়ম বা ভর্তি বাণিজ্য হবে না। কারণ সারাদেশের বড় বড় কলেজে ভর্তি শেষ। প্রধান প্রধান কলেজে কোনো আসন খালি নেই। যেখানে আসন খালি আছে সেখানে ভর্তির জন্য প্রতিযোগিতা হবে না। এসব প্রতিষ্ঠানে দেখা যাবে শিক্ষার্থীই পাওয়া যায় না ভর্তির জন্য। অথচ আসন খালি প্রচুর। তাই ভর্তিতে অনিয়ম, বাণিজ্যের আশঙ্কা নেই।
এর আগে গত ১২ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ভর্তির জন্য অনলাইন ও মোবাইলে এসএমএস করে আবেদনের সুযোগ পায় এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা। একেকজন শিক্ষার্থী অনলাইনে পাঁচ থেকে ১০টি কলেজের জন্য আবেদন করতে পারে।
এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ২১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৩৩ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে ১০ লাখ ৬৪ হাজার ৮৯২ ছাত্রী এবং ১০ লাখ ৭০ হাজার ৪৪১ জন ছাত্র। এ পরীক্ষায় সারাদেশে গড় পাসের হার ৮২ দশমিক ২০ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৫ হাজার ৫৯৪ শিক্ষার্থী।
এদিকে জানা গেছে, এবার আবেদন করেছেন ১৪ লাখ ১৫ হাজার ৮২৫ জন কলেজ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। মাধ্যমিকে উত্তীর্ণদের মধ্যে এবার দুই লাখ ৪২ হাজার ৪২ শিক্ষার্থী একাদশে ভর্তির জন্য প্রথম ধাপে আবেদন করেননি। গত বছরও প্রথম ধাপে আবেদনের বাইরে ছিল প্রায় আড়াই লাখ।
তবু সার্বিক পরিস্থিতিতে সন্তোষ প্রকাশ করে শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেছেন, প্রতিবছরই এভাবে বেশ কিছু শিক্ষার্থী কলেজ পর্যায়ে এসে শিক্ষার সাধারন ধারায় থাকে না। তারা হয় কারিগরি ডিপ্লোমা বা অন্যান্য ধারায় চলে যায়। কিছু শিক্ষার্থী ঝরে পরে। মেয়েদের অনেকের এই সময়ে বিয়ে হয়ে যায়। ফলে তারা সাধারণ কলেজ ভর্তির বাইরে থেকে যায়।
এবার কলেজে ভর্তি হতে ১০ লাখ ৫২ হাজার ১৮৪ জন অনলাইনে এবং ৩ লাখ ৭৪ হাজার ২২২ জন এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করেছে। ১৪ লাখ ১৫ হাজার ৮২৫ শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ৬২ লাখ ৪৯ হাজার ৮৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে অনলাইনে ৫৮ লাখ ৬২ হাজার ৯৫টি এবং এসএমএসের মাধ্যমে ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৯৫১টি আবেদন।
এবার ঢাকা বোর্ডে তিন লাখ ৯৯ হাজার ১৯৫ জন, রাজশাহীতে এক লাখ ৮৮ হাজার ৫৮২ জন, চট্টগ্রামে এক লাখ ২২ হাজার ৩৬ জন, কুমিল্লায় এক লাখ ৫৬ হাজার ৯৪৫ জন, যশোরের এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৯৪ জন, বরিশালে ৭৭ হাজার ৪২০ জন, সিলেটে ৮০ হাজার ১৬২ জন, দিনাজপুরে এক লাখ ৪৭ হাজার ৯৭৮ জন, ময়মনসিংহে ৯৬ হাজার ৫৪৩ জন এবং মাদরাসা বোর্ডে এক লাখ ২৮ হাজার ৮১৮ শিক্ষার্থী কলেজে ভর্তি হতে আবেদন করেছে।

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা বেড়া উপজেলার আওয়ামীলীগ

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তথা বেড়া উপজেলার আওয়ামীলীগ কে সুসংগঠিত করার লক্ষে উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত সভাপতি জনাব আলহাজ আব্দুল বাতেন চাচা সংগঠনের বিভিন্ন বিষয়ে দিক নির্দেশনা দেন পরিশেষে সদস্য ফর্ম বিতরণ করেন.........
এছাড়াও উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন বেড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্মানিত সাধারন-সম্পাদক জনাব আব্দুল কাদের চাচা সহ বেড়া উপজেলার সকল নেতাবর্গ।

শনিবার, ৬ জুলাই, ২০১৯

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক/ শিক্ষিকাদের নিয়ে আলোচনা

মাশুমদিয়া ইউনিয়নে সকল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকা/মানুষ গড়ার কারিগর স্যারদের নিয়ে শিক্ষার মান,শিক্ষার উপকরণ, মাদক, বাল্য বিবাহ সহ বিভিন্ন বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনার মূহুর্তে........
ধন্যবাদ জানাচ্ছি মাশুমদিয়া ইউনিয়নের সকল শিক্ষক শিক্ষিকা/ মানুষ গড়ার কারিগরদের কে।
ও আরো ধন্যবাদ জানাই আমাদের মাশুমদিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মিরোজ হোসেন কে।
মাশুমদিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মিরোজ হোসেন 

সুজানগরে বিভিন্ন এলাকার কাঁচা বিধ্বস্ত রাস্তা গুলো পূর্ণ নির্মাণের জন্য সরেজমিন পরিদর্শন

সুজানগরে বিভিন্ন এলাকার কাঁচা বিধ্বস্ত রাস্তা গুলো পূর্ণ নির্মাণের জন্য সরেজমিন পরিদর্শন করেন, পাবনা-২ আসনের সংসদ সদস্য আহমেদ ফিরোজ কবির ,উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীনুজ্জামান শাহীন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজিৎ দেবনাথ।

সায়মাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়

রাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে উদ্ধার করা শিশু সামিয়া আক্তার সায়মাকে (৭) ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। সায়মার লাশের ময়নাতদন্ত শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ফরেনসিক বিভাগের প্রধান সোহেল মাহমুদ প্রথম আলোকে এ কথা বলেন।
আজ শনিবার বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে তার মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করেন সোহেল মাহমুদ। তদন্ত শেষে সোহেল মাহমুদ বলেন, বাহ্যিকভাবে শিশুটির গলায় রশি দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করার আলামত পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তার ঠোঁটে কামড়ের চিহ্ন এবং যৌনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে এবং হত্যার আগে তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। এ আলামত আমরা পেয়েছি।সোহেল মাহমুদ বলেন,এ ব্যাপারে আরও স্পষ্ট হতে হাই ভ্যাজাইনাল সোয়াবের জন্য ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। সকল নমুনা পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে। এসব প্রতিবেদন পাওয়া গেলে শিশুটির মৃত্যু কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।
গতকাল শুক্রবার মাগরিবের নামাজের সময় সায়মা নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর নির্মাণাধীন ভবনের অষ্টম তলার একটি কক্ষ থেকে মেয়েটির লাশ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলছে, মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
নিহত সায়মা সিলভারডেল স্কুলের ছাত্রী ছিল। তার বাবা আব্দুস সালাম নবাবপুরে ব্যবসা করেন।

নিহত সায়মার বাবা আব্দুস সালাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মাগরিবের আজানের সময় আমি নামাজ আদায়ে মসজিদে যাই। মসজিদ থেকে ফেরার সময় সন্ধ্যার নাশতা কিনে বাসায় আসি। বাসায় এসে দেখি সায়মা নেই। আমি, আমার স্ত্রীসহ সায়মাকে খুঁজতে শুরু করি। ছয়তলা ও আটতলায় খুঁজে তাকে পাওয়া যায়নি। পরে আবার আটতলায় খুঁজতে গিয়ে রান্নাঘরে তার লাশ পাওয়া যায়।’
আজ সকালে শিশুটির বাবা আব্দুস সালাম অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে ওয়ারী থানায় মামলা করেছেন। পুলিশের ওয়ারী জোনের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ সামসুজ্জামান মামলার তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেন। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন কয়েকজনকে আটক করা হয়।
মোহাম্মদ সামসুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, ‘এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে আমরা কয়েকজনকে আটক করেছি। ঘটনার তদন্ত এখনো চলছে।’

বুড়িগঙ্গায় টেমস নদীর সৌন্দর্য দেখা যাবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

টেমস নদী দেখার জন্য এখন আর লন্ডন যেতে হবে না, বুড়িগঙ্গায় গেলেই তার সৌন্দর্য দেখা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। আজ শনিবার রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের খোলামোড়া ঘাটে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) একটি প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ক্রমান্বয়ে বুড়িগঙ্গাকে হাতিরঝিলের মতো নয়নাভিরাম করা হবে। তিনি বলেন, ‘বুড়িগঙ্গাসহ ঢাকার চারপাশের নদীর জায়গা নতুন করে কেউ যদি ভরাট বা দখলের চেষ্টা করেন, সেটা বড় ধরনের ভুল হবে। আগের সরকার আর বর্তমান সরকার এক নয়। আমরা যা বলি তা-ই করি।’